শ্রী রাধার প্রণাম মন্ত্র || রাধা কে ছিলেন – সঠিক তথ্য জানুন।

Written by Bikrom Das

Updated on:

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

শ্রী রাধার প্রণাম মন্ত্র হলো একটি বিশেষ মন্ত্র, যা শ্রীমতী রাধারানীকে শ্রদ্ধা জানাতে উচ্চারণ করা হয়। এই মন্ত্রটি রাধারানীর প্রতি ভক্তি ও প্রার্থনার প্রতীক। এটি ভক্তদের মধ্যে গভীর প্রেম ও ভক্তির উন্মেষ ঘটায়। এই মন্ত্রের মাধ্যমে ভক্তরা শ্রীমতী রাধার কাছ থেকে করুণা ও আশীর্বাদ প্রার্থনা করে। আসুন, মন্ত্রটি (Radha Pranam Mantra) এবং এর তাৎপর্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করি।

রাধা কে ছিলেন

রাধা নামটি শোনার সাথে সাথে মনে একটি পবিত্র এবং গভীর ভালোবাসার ছবি ফুটে ওঠে। কেউ রাধাকে বলেন শ্রীকৃষ্ণের হ্লাদিনী শক্তি, আবার কেউ বলেন ‘রাসলীলা‘ থেকে রাধা নামের উৎপত্তি। এই নামের বিভিন্ন অর্থ থাকলেও, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ একটি অর্থ হলো আনন্দের ধারক। রাধা, অর্থাৎ যিনি আনন্দকে ধারণ করেন।

রাধা নামের দুটি অংশ রয়েছে “রা” এবং “ধা”। “রা” শব্দটি এসেছে “রমন” শব্দ থেকে, যার অর্থ আনন্দ বর্ধনকারী। আর “ধা” শব্দটি এসেছে “ধারণ” থেকে, যার অর্থ ধারণ করা। দুই শব্দ মিলিয়ে রাধার পূর্ণ অর্থ দাঁড়ায়, যিনি আনন্দকে ধারণ করেন। এখন প্রশ্ন আসে, আনন্দ বলতে কী বোঝানো হচ্ছে?

এই আনন্দ হলো ভগবান শ্রীকৃষ্ণ। শ্রীকৃষ্ণের আরেক নাম সচ্চিদানন্দ। এখানে “সৎ” মানে সত্য, “চিৎ” মানে চেতনা এবং “আনন্দ” মানে পরম সুখ। আনন্দের স্বরূপ যিনি, তিনিই শ্রীকৃষ্ণ। শ্রীকৃষ্ণকে যিনি মনের মধ্যে ধারণ করেন, তিনিই রাধা।

রাধাকে বৃষভানু নন্দিনী বলা হয়। এই বৃষভানু কে? “বৃষ” শব্দের অর্থ হলো বিষাদ, আর “ভানু” অর্থ সূর্য বা আলোক। সুতরাং, বৃষভানু মানে হলো যার মন থেকে বিষাদ দূর হয়েছে এবং আলোর দিকে ধাবিত হয়েছে। মানুষের মন থেকে বিষাদ দূর হলে যে আনন্দ আসে, সেটাই শুদ্ধ আনন্দ। আর সেই আনন্দকে ধারণ করাই হলো রাধার সত্তা। অর্থাৎ, যার মন থেকে বিষাদ ভেঙে নতুন আনন্দের সৃষ্টি হয়, সেই আনন্দকেই রাধা রূপে চিহ্নিত করা হয়।

শ্রীকৃষ্ণকে সচ্চিদানন্দ বলা হয় কেন? কারণ, তাঁর মনে কোনো বিষাদ নেই। তিনি সুখ বা দুঃখের ঊর্ধ্বে। তাঁর অবস্থান সর্বদা এক স্থির আনন্দের মধ্যে। তিনি কেবল আনন্দেই বিহার করেন, তাই তাঁকে সচ্চিদানন্দ বলা হয়। এই আনন্দই শ্রীকৃষ্ণের প্রিয় স্থান। তাই, যে রাধা আনন্দকে ধারণ করেন, শ্রীকৃষ্ণ সেখানেই বিরাজ করেন।

আরও পড়ুন:  রাম নবমী কি এবং রাম নবমী মাহাত্ম্য কী? জানতে পড়ুন
শ্রী রাধার প্রণাম মন্ত্র || রাধা কে ছিলেন - সঠিক তথ্য জানুন।

মানবদেহ ও আনন্দময় কোষ

মানুষের দেহে পাঁচটি স্তর রয়েছে। এই স্তরগুলো একের পর এক অত্যন্ত সূক্ষ্মভাবে বিস্তৃত। চলুন দেখি কোন স্তরে শ্রীকৃষ্ণের আত্মার অবস্থান।

১) অন্নময় কোষ: এটি দেহের সবচেয়ে বাহ্যিক স্তর, যা অন্ন বা খাবারের মাধ্যমে গঠিত। এটি আমাদের স্থূল শরীর।

২) প্রাণময় কোষ: অন্নময় কোষের পরেই প্রাণময় কোষ অবস্থিত। এখানে দেহের প্রাথমিক শক্তি বা প্রাণ থাকে।

৩) মনময় কোষ: প্রাণময় কোষের ভেতর আরো সূক্ষ্মভাবে মনময় কোষ থাকে, যা মনের কার্যকলাপের সঙ্গে জড়িত।

৪) বিজ্ঞানময় কোষ: মনময় কোষের পরেই বিজ্ঞানময় কোষ থাকে। এটি আরও সূক্ষ্ম স্তর, যেখানে চেতনার বিকাশ ঘটে।

৫) আনন্দময় কোষ: বিজ্ঞানময় কোষের মধ্যে সবচেয়ে সূক্ষ্ম স্তর হলো আনন্দময় কোষ। এখানেই শ্রীকৃষ্ণের আত্মা বিরাজ করেন।

আনন্দময় কোষে যেখানে আনন্দ থাকে, সেখানেই সচ্চিদানন্দ শ্রীকৃষ্ণের অবস্থান। যেখানে রাধা, অর্থাৎ আনন্দের ধারণ থাকে, সেখানেই শ্রীকৃষ্ণ উপস্থিত থাকেন। আর যেখানে রাধা নেই, সেখানে শ্রীকৃষ্ণও নেই।

এখানে রাধা কোনো নারী চরিত্র নয়। বরং, রাধা আনন্দের এক রূপ, যা সহজে বোঝার জন্য নারীর আকারে প্রকাশিত হয়েছে। আনন্দের কোনো নির্দিষ্ট রূপ নেই। রাধার আক্ষরিক অর্থ যিনি আনন্দকে ধারণ করেন। এই দর্শনটি মানুষের জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে। যখন মন থেকে বিষাদ দূর হয়, তখন আনন্দের স্থান তৈরি হয়। আর এই আনন্দই হলো শ্রীকৃষ্ণ, যিনি আনন্দের মধ্যে বিরাজ করেন।

শ্রীকৃষ্ণ ও রাধার সম্পর্ক এক চিরন্তন প্রেমের প্রতীক। এখানে প্রেম মানে কেবল শারীরিক বা পার্থিব প্রেম নয়, বরং এটি এক আধ্যাত্মিক প্রেম। রাধা শ্রীকৃষ্ণের আনন্দের বাহক, তাঁর মনের শুদ্ধতা এবং আনন্দের প্রতিচ্ছবি। তাই, যিনি মনের মধ্যে শ্রীকৃষ্ণকে ধারণ করতে পারেন, সেই ব্যক্তি রাধার মতোই শ্রীকৃষ্ণের নিকটে আসেন।

রাধা শুধু শ্রীকৃষ্ণের প্রেমিকা নন, বরং তিনি আনন্দের অধিকারিণী। তিনি শ্রীকৃষ্ণের সেই শক্তি, যিনি শ্রীকৃষ্ণকে পূর্ণ করে তোলেন। রাধা যদি আনন্দের প্রতীক হন, তবে শ্রীকৃষ্ণ সেই আনন্দের উৎস। দু’জনের এই সম্পর্ক একে অপরের পরিপূরক।

রাধা-কৃষ্ণ এক আত্মা দুই দেহ

রাধা ও কৃষ্ণকে কখনো আলাদা করা যায় না। কারণ, রাধা শ্রীকৃষ্ণের আত্মারই আরেক রূপ। এই দুজনকে পৃথকভাবে দেখা ভুল। রাধা-কৃষ্ণের মিলন মানুষের আধ্যাত্মিক যাত্রার প্রতীক। এই মিলন হলো সত্য, চেতনা ও আনন্দের সমন্বয়। মানুষের জীবনে রাধার ভূমিকা হলো আনন্দের পথপ্রদর্শক। মানুষের জীবনে আনন্দ তখনই প্রবেশ করে, যখন তারা অন্তরের গভীরে শুদ্ধ অনুভূতিকে ধারণ করতে শেখে। আর এই শুদ্ধ অনুভূতিই হলো শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে সম্পর্কিত হওয়া।

আরও পড়ুন:  জনপ্রিয় বিদেশি গায়কদের হিন্দু সংস্কৃতি চর্চা | জেনে নিন তাদের সম্মন্ধে

শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গে মানুষের সম্পর্ক আত্মিক। শ্রীকৃষ্ণ মানুষকে তাঁর আধ্যাত্মিক পথে এগিয়ে নিয়ে যান। তিনি আমাদের অন্তরের আনন্দময় কোষে বাস করেন। যখন কেউ এই আনন্দকে উপলব্ধি করতে পারে, তখন তারা শ্রীকৃষ্ণের সান্নিধ্যে আসে। এজন্যই বলা হয়, “যেখানে রাধা নেই, সেখানে শ্রীকৃষ্ণও নেই।” রাধা কোনো সাধারণ চরিত্র নন। তিনি এক দর্শনের প্রতীক, যা আমাদের আধ্যাত্মিক জীবনে দিশা দেখায়।

আরও পড়ুন: শ্রীমতী রাধা রানীর অষ্টোত্তর শতনাম

Radha Pranam Mantra

শ্রী রাধার প্রণাম মন্ত্র

তপত কাঞ্চন গৌরাঙ্গী রাধে বৃন্দাবনেশ্বরী।
বৃষভানু সুতে দেবী প্রণমামি হরি প্রিয়ে।।

“তপত কাঞ্চন গৌরাঙ্গী”: এই অংশটি রাধারাণীর সৌন্দর্য এবং রূপের বর্ণনা দেয়। “তপত কাঞ্চন” শব্দটি অর্থাৎ গলিত সোনার মতো উজ্জ্বল বর্ণের অধিকারিণী। রাধারাণীর গাত্রবর্ণ সোনার মতো উজ্জ্বল, যা কৃষ্ণের প্রতি তাঁর অপরিসীম প্রেমের প্রতীক। “গৌরাঙ্গী” শব্দটি সোনালী বর্ণের নারীকে বোঝায়, যিনি আভিজাত্য এবং মহত্ত্বের প্রতীক।

“রাধে বৃন্দাবনেশ্বরী”: রাধারাণী বৃন্দাবনের রাণী, যিনি বৃন্দাবনের শ্রীকৃষ্ণের সঙ্গিনী। বৃন্দাবন হলো শ্রীকৃষ্ণের লীলাক্ষেত্র, যেখানে তিনি গোপীদের সঙ্গে রসপূর্ণ লীলা করেন। রাধারাণী বৃন্দাবনের অন্যতম প্রধান দেবী এবং ভক্তরা বিশ্বাস করেন, বৃন্দাবনে সবকিছু তাঁর নির্দেশে চলে।

“বৃষভানু সুতে দেবী”: রাধারাণী বৃষভানুর কন্যা, যিনি মহামানবী রূপে পূজিত। বৃষভানু ছিলেন এক ধনী ও ধর্মপ্রাণ কৃষক, যাঁর কন্যা রাধা। ভক্তগণ রাধারাণীকে দেবী রূপে মানেন এবং তাঁর কৃপা প্রার্থনা করেন।

“প্রণমামি হরি প্রিয়ে”: এই অংশে রাধারাণীকে শ্রীকৃষ্ণের প্রিয়তমা হিসেবে শ্রদ্ধা জানানো হয়। ভক্তরা রাধারাণীকে প্রণাম করেন এবং তাঁকে ভগবান শ্রীকৃষ্ণের প্রেমময় সঙ্গিনী রূপে সম্মানিত করেন। রাধারাণী শ্রীকৃষ্ণের হৃদয়ের খুব কাছের এবং তিনিই ভক্তদের শ্রীকৃষ্ণের সাথে যোগসূত্র স্থাপন করতে সাহায্য করেন।

রাধারাণীকে কেন পূজা করা হয়?

রাধারাণী শ্রীকৃষ্ণের সত্বাই নন, তিনি ভক্তদের জন্য ভগবানের করুণার উৎস। তাঁর প্রেম গভীর, পবিত্র এবং শুদ্ধ। রাধারাণীর প্রেমের মাধ্যমেই ভক্তরা শ্রীকৃষ্ণের সান্নিধ্য লাভ করতে পারেন। কৃষ্ণের কাছে পৌঁছানোর একমাত্র উপায় হলো রাধার প্রতি পূর্ণ ভক্তি।

শ্রী রাধার প্রণাম মন্ত্র উচ্চারণের সময়

এই মন্ত্রটি উচ্চারণের সময় ভক্তরা সাধারণত শ্রীমতী রাধারানীর একটি ছবি বা প্রতিমার সামনে বসে। ভক্তরা ধ্যান করেন এবং হৃদয়ে রাধার সত্বা এবং কৃপা অনুভব করেন। মন্ত্রটি প্রতিদিন সকালে বা সন্ধ্যায় উচ্চারণ করা যেতে পারে। বিশেষত, রাধাষ্টমীর দিন এই মন্ত্রটি উচ্চারণ করলে অগণিত ফল লাভ করা যায়। ভক্তদের বিশ্বাস, এই মন্ত্রের মাধ্যমে রাধারাণীর কৃপা লাভ হয় এবং শ্রীকৃষ্ণের কাছ থেকে আশীর্বাদ প্রাপ্তি ঘটে।

আরও পড়ুন:  Hindu Calendar Today: হিন্দু ক্যালেন্ডার ২০২৪

রাধা প্রণাম মন্ত্রের উপকারিতা

১. মনের শান্তি: রাধারাণীর মন্ত্র জপ করলে মন শান্ত হয় এবং সমস্ত ক্লান্তি দূর হয়। এটি ভক্তের মধ্যে এক গভীর প্রেম এবং ভক্তির উন্মেষ ঘটায়, যা দৈনন্দিন জীবনের চাপ কমায়।

২. আধ্যাত্মিক উন্নতি: রাধারাণী ভক্তদের শ্রীকৃষ্ণের দিকে নিয়ে যান। তাঁর মন্ত্র জপ করলে আধ্যাত্মিক উন্নতি ঘটে এবং শ্রীকৃষ্ণের প্রতি ভক্তি দৃঢ় হয়।

৩. শ্রীকৃষ্ণের কৃপা লাভ: রাধারাণীর মন্ত্র জপ করলে শ্রীকৃষ্ণের কৃপাও লাভ করা যায়। রাধা-কৃষ্ণের অবিচ্ছেদ্য প্রেমের মাধ্যমে ভক্তরা শ্রীকৃষ্ণের নিকটবর্তী হতে পারেন।

রাধারাণী সম্পর্কে কিছু বিশেষ তথ্য

রাধারাণীর জন্ম: রাধারাণী জন্মগ্রহণ করেছিলেন বৃন্দাবনের বরসানা গ্রামে। তাঁর পিতা ছিলেন বৃষভানু মহারাজ এবং মাতা কীর্তিদা দেবী। ছোটবেলা থেকেই রাধারাণীর মধ্যে এক অতুলনীয় সৌন্দর্য এবং ভক্তির ছাপ ছিল, যা তাঁকে সকলের কাছে অনন্য করে তোলে।

রাধারাণী এবং শ্রীকৃষ্ণের প্রেমের গল্প যুগে যুগে ভক্তদের মুগ্ধ করেছে। তাঁরা ছিলেন একে অপরের আত্মার সঙ্গী, এবং তাঁদের প্রেম হলো শুদ্ধতার প্রতীক। বৃন্দাবনে তাঁদের প্রেমলীলা সমগ্র বিশ্বের মানুষের কাছে এক অমর প্রেমের কাহিনী হয়ে রয়েছে।

সমাপ্তী কথা

শ্রী রাধার প্রণাম মন্ত্র ভক্তদের মধ্যে এক গভীর ভক্তি ও প্রেমের জন্ম দেয়। রাধারাণীর প্রতি সঠিক শ্রদ্ধা নিবেদন করলে ভক্তরা শ্রীকৃষ্ণের নিকটবর্তী হতে পারেন। রাধা-কৃষ্ণের প্রেম এক আধ্যাত্মিক প্রেম, যা ভক্তদের জীবনে অনুপ্রেরণা এবং করুণা প্রদান করে। শ্রীমতী রাধার প্রণাম মন্ত্র জপ করে ভক্তরা তাঁদের জীবনে শান্তি, সুখ এবং শ্রীকৃষ্ণের আশীর্বাদ লাভ করতে পারেন।

রাধারাণীর মহিমা অপরিসীম, এবং তাঁর কৃপায় ভক্তরা জীবনের সব বাধা অতিক্রম করতে পারেন। রাধারাণী শ্রীকৃষ্ণের প্রেমময় সঙ্গিনী, এবং তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে শ্রীকৃষ্ণের কৃপা লাভ করা যায়। ধর্ম সম্পর্কিত আরও সঠিক তথ্য পেতে আমাদের ধর্ম ও জাতি বিষয়ক ক্যাটাগরি নিয়মিত ভিজিট করুন। আমাদের হোয়াটসয়াপ চ্যানেলে যুক্ত থাকুন।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

DISCLAIMER

এই আর্টিকেলে এবং আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রদত্ত তথ্যগুলি বিশ্বাসযোগ্য, যাচাই করা এবং অন্যান্য বিশ্বস্ত মিডিয়া হাউস থেকে নেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য যে আমরা সমস্ত নির্ভুল তথ্য দিয়েছি। কোনো প্রতিক্রিয়া বা অভিযোগের জন্য [email protected] মেইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপJoin Us
আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলJoin Us
আমাদের ফেসবুক পেজFollow Us
আমাদের কোরা পেজFollow Us
গু নিউজে ফলো করুনFollow Us
Bikrom Das

হাই, আমার নাম বিক্রম দাস। পেশায় একজন ব্যাবসায়ী এবং ফ্রিল্যান্সার। আমি বাংলাদেশে বসবাস করি। আমি আমার অবসর সময়ে পড়াশোনা করতে পছন্দ করি। এছাড়া অবসর সময়ে বিভিন্ন টপিক লিখে অনলাইনে শেয়ার করে থাকি। আমি ২০০৩ সালে মধ্যবিত্ত সনাতনী পরিবারে জন্মগ্রহন করি। জীবনে বহু চড়াই-উতড়াই পাড় করেছি এবং এখনো করে যাচ্ছি। এই বক্সে আমার সংক্ষিপ্ত জীবন বৃত্তান্ত আপনাদের অবগতরি জন্য তুলে ধরলাম। সবাইকে ধন্যবাদ আমার লেখাগুলি পড়ার জন্য।

রিলেটেড পোষ্ট

১২ কেজির এলপিজি সিলিন্ডারের দাম বেড়েছে প্রিলিমিনারি টু মাস্টার্স ভর্তি ২০২৪ মেধা তালিকার ফল বাংলাদেশে এসির দাম কত আজকে | AC Price inBangladesh Janhvi Kapoor Latest Photo: Valentine’s Day তে যে পোশাক পড়লেন আমি আমার এসএসসি রেজাল্ট কিভাবে দেখব, সহজ নিয়ম কী?