১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য ২০২৫ – খুবই সহজ।

Written by WhatsUpBD Desk

Published on:

১৬ ডিসেম্বর, বিজয় দিবস, বাঙালি জাতির ইতিহাসের এক গৌরবময় দিন। এটি আমাদের মুক্তিযুদ্ধের ফলস্বরূপ স্বাধীনতা লাভের দিন। প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশে নানা অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই দিনটি উদযাপন করা হয়, এবং এই উপলক্ষে অনেকেই বক্তৃতা দিতে চান। তবে, অনেক সময় দেখা যায় যে, সুন্দরভাবে বক্তব্য দেওয়া কিছুটা চ্যালেঞ্জ হতে পারে। আজকের আলোচনায় আমরা ২০২৫ সালের বিজয় দিবস উপলক্ষে একটি আদর্শ বক্তব্যের বিষয় তুলে ধরব। বক্তব্য শুরু করার সময় প্রথমে শ্রোতাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো খুবই গুরুত্বপূর্ণ। “প্রিয় সহকর্মী, শিক্ষার্থী সম্মানিত অতিথিরা,” এ ধরনের একটি পরিচিতি দিয়ে বক্তব্য শুরু করা যেতে পারে। এরপর, বিজয় দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে কিছু ঐতিহাসিক তথ্য শেয়ার করা ভালো। যেমন, ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর, মুক্তিযুদ্ধে বিজয় অর্জনের পর বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভ করেছিল

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

বক্তব্যের মূল অংশে দেশের মুক্তিযুদ্ধের মহিমা এবং দেশের জন্য আত্মত্যাগ করা শহীদদের স্মরণ করা উচিত। বক্তৃতায় আমাদের দেশের ইতিহাস, সংগ্রাম এবং স্বাধীনতা অর্জনের পেছনের কাহিনী তুলে ধরতে হবে। এছাড়া, নতুন প্রজন্মকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় উদ্বুদ্ধ করতে হবে এবং বিজয় দিবসের প্রকৃত অর্থ বোঝাতে হবে।

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য নম্বর ১

প্রিয় অতিথিগণ, শিক্ষক ও সহপাঠিরা,

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

আজ আমি আপনাদের সামনে বাংলাদেশ ইতিহাসের এক অমূল্য দিনের কথা বলব— ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস ২০২৫। এটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাসে এক অমোঘ দিন, যার পরিণতিতে আমরা পেয়েছিলাম আমাদের কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতা। ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১, এই দিনটি ছিল সেই দিন, যখন দীর্ঘ নয় মাসের রক্তক্ষয়ী সংগ্রামের পর পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে বাংলার জনগণের ঐক্যবদ্ধ সংগ্রামের মাধ্যমে স্বাধীনতা অর্জিত হয়। এটি আমাদের ইতিহাসের অবিস্মরণীয় এবং গৌরবময় একটি দিন।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে পাকিস্তানি বাহিনীর অত্যাচারের বিরুদ্ধে জনগণের অদম্য সাহস এবং সংগ্রাম ছিল এই বিজয়ের মূল কারক। ২৫ মার্চ রাতে পাকিস্তানি বাহিনীর নৃশংস অভিযানের পরেই শুরু হয়েছিল এই মুক্তিযুদ্ধ, যার পথ চলতে হাজার হাজার বীর শহীদ তাদের প্রাণ উৎসর্গ করেছিলেন দেশের জন্য। তাদের রক্তে রাঙানো এই মাটি আজ আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের রূপে দাঁড়িয়ে আছে।

বিজয় দিবস শুধু একটি তারিখ নয়, এটি আমাদের ইতিহাসের এক মাইলফলক, যেখানে আমরা স্মরণ করি সেইসব নির্যাতিত মা-বোনদের, যাদের সম্মানের জন্য রক্তক্ষয়ী সংগ্রাম চালানো হয়েছে। এই দিনটি আমাদের কাছে একটি নতুন আশার এবং আত্মবিশ্বাসের প্রতীক। এই দিনে আমরা শপথ গ্রহণ করি, আমাদের দেশের উন্নতির জন্য আমাদের সকল প্রচেষ্টা নিবেদিত রাখবো।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

১৬ ডিসেম্বর একটি আনন্দের দিন, যখন প্রতিটি ঘর-বাড়িতে বিজয়ের সুর বাজে, শহর থেকে গ্রামে চারদিকে দেখা যায় বিজয়ের পতাকা। তবে, বিজয় শুধুমাত্র একটি দিনের নয়, এটি আমাদের প্রতিদিনের জীবনে প্রতিফলিত হওয়া উচিত। বিজয়ের পেছনে যাঁরা ছিলেন, তাঁদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানাতে আমাদের ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করতে হবে, যাতে দেশটি আরও উন্নতির পথে এগিয়ে যায়।

এই দিনটিতে আমরা স্মরণ করি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে, যিনি আমাদের স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। তাঁর অবদান এবং অনুপ্রেরণা আমাদের পথপ্রদর্শক, যা আমাদের সাহস ও শক্তি জোগায়। তাঁর নেতৃত্বের ফলে আমরা আজকের স্বাধীন বাংলাদেশ পেয়েছি। বঙ্গবন্ধুর চেতনাকে ধারণ করে আমাদের দেশের উন্নতির জন্য কাজ করতে হবে, যাতে তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলা বাস্তবায়িত হয়।

এছাড়াও, বিজয় দিবস আমাদের শেখায় যে সংগ্রাম কখনো বৃথা যায় না। যে সংগ্রাম আমরা করেছি, তা আমাদের স্বাধীনতার মূল্য বুঝতে শেখায়। আমাদের জাতীয়তাবোধকে আরও শক্তিশালী করতে এবং আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে সমুন্নত রাখতে, আমাদের প্রতিনিয়ত সংগ্রাম করতে হবে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

এখন আমাদের সামনে একটি নতুন পথ, একটি নতুন স্বপ্ন। আসুন, আমরা একসাথে কাজ করি একটি উন্নত, শান্তিপূর্ণ এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার জন্য। আমাদের ঐক্য এবং সহযোগিতায় আমরা একে অপরকে সহায়তা করে নতুন উচ্চতায় পৌঁছাতে পারবো। বিজয় দিবসের এই মহৎ উপলক্ষে আমরা সবাই শপথ গ্রহণ করি, দেশকে আরও উন্নত ও শক্তিশালী করার জন্য আমাদের প্রতিটি পদক্ষেপ গঠনমূলক হবে।

সবশেষে, আমি বিজয় দিবসের এই বিশেষ দিনে আমাদের স্বাধীনতা, আমাদের মহানায়কদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এই বক্তৃতা সমাপ্ত করছি। দেশ ও জাতির প্রতি আমাদের দায়িত্ব পালন করতে আমরা সবাই একযোগে কাজ করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকবো।

সবাইকে বিজয় দিবসের শুভেচ্ছা। ধন্যবাদ।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস বক্তব্য নম্বর ২

প্রিয় দেশবাসী,

আজ ১৬ই ডিসেম্বর, আমাদের গৌরবময় বিজয় দিবস। আজকের দিনটি আমাদের জন্য এক বিশেষ দিন, যেদিন আমরা আমাদের শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের এবং বুদ্ধিজীবীদের গভীর শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করি। তাদের আত্মত্যাগের কারণে আজ আমরা স্বাধীন এবং সার্বভৌম বাংলাদেশের নাগরিক। বিজয় দিবসের এই দিনে, আমরা আবারও স্মরণ করি মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাস এবং আমাদের সংগ্রামের পথে যারা আত্মত্যাগ করেছেন, তাদের স্মৃতি চিরকাল অম্লান থাকবে।

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ছিল একটি ইতিহাসিক সংগ্রাম, যেখানে পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে আমাদের বীর মুক্তিযোদ্ধারা বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দিয়েছেন। দীর্ঘ ৯ মাস ধরে চলা রক্তক্ষয়ী যুদ্ধের পর আমরা এই বিজয় অর্জন করি। এ বিজয় সহজে আসেনি, কারণ আমাদের দেশপ্রেমিক মুক্তিযোদ্ধাদেরকে সম্মুখীন হতে হয়েছিল অসীম দুর্ভোগ এবং আতঙ্কের। কিন্তু, তাদের সাহসিকতা, আত্মত্যাগ, এবং দৃঢ় সংকল্পের কারণে এই স্বাধীনতা অর্জিত হয়। তারা আমাদের জন্য নতুন এক জীবনের দিশা দেখিয়েছেন।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

মুক্তিযুদ্ধ ছিল অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের যুদ্ধ, যেখানে বাঙালি জাতি মায়ের ভাষায় কথা বলার, নিজের মাতৃভূমিতে স্বাধীনভাবে বাস করার অধিকার আদায়ের জন্য লড়াই করেছিল। লাখো শহীদ তাদের প্রাণ দিয়ে, তাদের রক্ত দিয়ে আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছে। সেই শহীদদের আত্মত্যাগ আমাদের জন্য চিরকাল অনুপ্রেরণার উৎস।

এই মুক্তিযুদ্ধে শুধু পুরুষ মুক্তিযোদ্ধারাই নয়, নারীরাও অংশগ্রহণ করেছেন। তারা ঘরবাড়ি ছেড়ে, নিজেদের নিরাপত্তা ত্যাগ করে পাকিস্তানি হানাদারদের বিরুদ্ধে লড়াই করেছেন। অনেক নারীকে ধর্ষণের শিকার হতে হয়েছে, তাদের সম্মান কেড়ে নেওয়া হয়েছে। তাদের এই ত্যাগ এবং সহ্যশক্তি আমাদের সকলের জন্য গর্বের বিষয়।

আজ, যখন আমরা বিজয় দিবস উদযাপন করি, তখন আমরা শুধু মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের গৌরবই স্মরণ করি না, বরং সেই সকল শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাই, যারা আমাদের স্বাধীনতা এনে দিয়েছেন। তাদের আত্মত্যাগ আমাদের জীবনের অমূল্য রত্ন, যা আমাদের পথ প্রদর্শন করে।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

আমরা আজ একটি স্বাধীন দেশে বাস করছি, যেখানে আমাদের নিজের মাটিতে শান্তিপূর্ণভাবে বসবাসের অধিকার আছে। তবে, মুক্তিযুদ্ধের স্বপ্ন পুরোপুরি পূর্ণ হয়নি। আমাদের সমাজে এখনো অনেক সমস্যা রয়ে গেছে। আমরা চাই একটি গণতান্ত্রিক, সুশাসিত, দুর্নীতিমুক্ত দেশ, যেখানে মানুষের অধিকার রক্ষা পাবে। এখনো আমাদের দেশে আইনের শাসন সঠিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হয়নি, এবং দুর্নীতি ও অনিয়ম কিছু ক্ষেত্রে বেড়ে চলেছে।

আমরা যদি মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত চেতনা ধারণ করি, তবে আমাদের উচিত একত্রিত হয়ে এই সমস্ত সমস্যা সমাধানের জন্য কাজ করা। আমাদের দেশের জনগণের জন্য একটি সুখী, সমৃদ্ধ, এবং সমন্বিত সমাজ তৈরি করা অত্যন্ত জরুরি। এতে আমরা সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় একটি শক্তিশালী জাতি হিসেবে গড়ে উঠতে পারব।

আজ আমাদের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ রয়েছে, তা হলো আমাদের দেশের উন্নতি এবং জনগণের মঙ্গল নিশ্চিত করা। মুক্তিযুদ্ধের যে চেতনায় আমাদের দেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে, সেটি আজও আমাদের পথ দেখাচ্ছে। মুক্তিযুদ্ধের গৌরবময় ইতিহাসকে স্মরণ করে, আমাদের উচিত দেশ গঠনে একসাথে কাজ করা। একত্রিত হয়ে আমরা সবার জন্য একটি সুন্দর, উন্নত এবং সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলতে পারব।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

আমরা জানি, মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক কঠিন পরিস্থিতির মুখোমুখি হতে হয়েছে, কিন্তু সেই সময়ে আমাদের সাহসী মুক্তিযোদ্ধাদের আত্মত্যাগ আমাদের এই স্বাধীন দেশে বসবাসের অধিকার দিয়েছে। তাদের সেই আত্মত্যাগ আমাদের অনুপ্রেরণা হিসেবে কাজ করবে, যেন আমরা কোনো পরিস্থিতিতেই পিছিয়ে না পড়ি।

আজ, বিজয় দিবসে, আমাদের একত্রিত হয়ে এই দেশের জন্য কাজ করার দৃঢ় সংকল্প নিতে হবে। আমাদের দেশে শান্তি, সমৃদ্ধি এবং সুশাসন প্রতিষ্ঠা করার জন্য আমরা সবাই মিলে কাজ করতে পারলে, আমাদের দেশের ভবিষ্যত আরও উজ্জ্বল হবে।

প্রিয় দেশবাসী, বিজয় দিবসে আমরা যারা বেঁচে আছি, তাদের উপর দায়িত্ব বর্তায় এই দেশকে আরও উন্নত, সুশাসিত এবং শান্তিপূর্ণ করতে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ করে আমাদের সকলের উচিত একসাথে কাজ করা। আসুন, আমরা সকলেই হাত ধরাধরি করে দেশকে একটি সুন্দর ও সমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তুলি, যেখানে প্রতিটি মানুষের অধিকার সুরক্ষিত থাকবে। ধন্যবাদ।

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

এই আর্টিকেলের শেষ কথা

১৬ ডিসেম্বর, ১৯৭১ সালের এই দিনে বাংলাদেশ স্বাধীনতা লাভের মাধ্যমে এক নতুন দিগন্তের সূচনা করে। মুক্তিযুদ্ধের অবিস্মরণীয় বিজয়ে আমাদের দেশের ইতিহাসে এই দিনটি একটি বিশেষ গুরুত্ব বহন করে। ১৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশের জন্য শুধু বিজয়ের দিন নয়, এটি আমাদের আত্মমর্যাদা এবং সংগ্রামের শক্তিশালী প্রতীক হিসেবেও চিহ্নিত।বিজয় দিবসের এই দিনে, আমরা শুধু মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মরণ করি না, বরং নিজেদের স্বাধীনতার মূল্যবোধ এবং জাতিগত ঐতিহ্যকেও গভীরভাবে উপলব্ধি করি। দেশের প্রতি ভালোবাসা এবং দেশের জন্য আত্মত্যাগের মহিমায় সিক্ত হয়ে, আমরা এই দিনটিকে উদযাপন করি।

প্রতি বছর ১৬ ডিসেম্বর আসলেই আমাদের মনে গভীর শ্রদ্ধা ও সম্মানের অনুভূতি জাগ্রত হয়। এই দিনটি আমাদের ইতিহাসের একটি অম্লান অধ্যায়, যা প্রমাণ করে যে, একটি জাতি যখন একসাথে দাঁড়ায়, তখন তা কোনো শক্তি দিয়েই পরাজিত করা যায় না। বিজয় দিবস আমাদের শিখায়, দেশের জন্য আত্মত্যাগ এবং সংগ্রাম কখনো বৃথা যায় না।আজকের দিনে, বিজয়ের এই মহান অর্জনকে স্মরণ করে আমাদের দায়িত্ব আরও বেড়ে যায়, যাতে আমরা ভবিষ্যতে আরও শক্তিশালী, একতাবদ্ধ এবং স্বাধীন জাতি হিসেবে নিজেদের প্রতিষ্ঠিত করতে পারি।

DISCLAIMER

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

এই আর্টিকেলে এবং আমাদের সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে প্রদত্ত তথ্যগুলি বিশ্বাসযোগ্য, যাচাই করা এবং অন্যান্য বিশ্বস্ত মিডিয়া হাউস থেকে নেওয়া হয়েছে তা নিশ্চিত করার জন্য যে আমরা সমস্ত নির্ভুল তথ্য দিয়েছি। কোনো প্রতিক্রিয়া বা অভিযোগের জন্য [email protected] মেইলে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন।

আমাদের হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপJoin Us
আমাদের টেলিগ্রাম চ্যানেলJoin Us
আমাদের ফেসবুক পেজFollow Us
আমাদের কোরা পেজFollow Us
গু নিউজে ফলো করুনFollow Us

WhatsUpBD Desk

WhatsUpBD Desk আমরা অভিজ্ঞ ও বিশ্বস্ত লেখক টিম, যারা বাজার দর, রোজগার, অটোমোবাইল, জীবনধারা, টেকনোলজি, টেলিকম, ধর্ম ও জাতি সহ বিভিন্ন বিষয়ের ওপর মানসম্মত কনটেন্ট তৈরি করে থাকি। তথ্যনির্ভর এবং পাঠকবান্ধব লেখার মাধ্যমে তারা পাঠকদের কাছে সঠিক তথ্য পৌঁছে দেই। প্রযুক্তি থেকে জীবনযাপন, বাজার বিশ্লেষণ থেকে ধর্মীয় ভাবনা সব ক্ষেত্রেই আমাদের রয়েছে সুগভীর অভিজ্ঞতা।